Logo

আজকের বাংলা তারিখ

  • আজ বুধবার, ২১শে এপ্রিল, ২০২১ ইং
  • ৭ই বৈশাখ, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)
  • ৮ই রমজান, ১৪৪২ হিজরী
Logo
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • জাগো মানবতা
  • আন্তর্জাতিক
  • অর্থনীতি
  • উম্মাহ নিউজ
  • ওলামা বার্তা
  • দেশজুড়ে
  • ডেইলি ইসলাম
  • অপরাধ
  • আরো
    আইন ও আদালতনারীভিডিওসোশ্যাল মিডিয়াশিক্ষাঙ্গনময়মনসিংহবিজ্ঞান ও প্রযুক্তিস্বাস্থ্যকথাজীবনীসম্পাদকীয়বিনোদনখেলাধুলা
  • বিভাগীয় খবর
    রংপুরসিলেটচট্রগ্রামখুলনাঢাকারাজশাহীবরিশাল
  /  

ret7u

islami journal
islami journal প্রকাশিত: 4:01 pm, 04 April 2021

Leave a Reply Cancel reply

Thanks for choosing to leave a comment. Please keep in mind that all comments are moderated according to our comment policy, and your email address will NOT be published. Please Do NOT use keywords in the name field. Let's have a personal and meaningful conversation.

সর্বোচ্চ পঠিত

কওমি মাদরাসাগুলোকে অতি দ্রুত খুলে দেওয়া হোক: মাওলানা আনাস মাদানী
কওমি মাদরাসাগুলোকে অতি দ্রুত খুলে দেওয়া হোক: মাওলানা আনাস মাদানী
আমরা কোন সংঘাতে যেতে চাই না হেফাজত শান্তিশৃঙ্খলা চায়: আল্লামা বাবুনগরী
আমরা কোন সংঘাতে যেতে চাই না হেফাজত শান্তিশৃঙ্খলা চায়: আল্লামা বাবুনগরী
কুরআন নাযিলের মাসে হিফজ বিভাগ অবিলম্বে খুলে দিন: পীর সাহেব চরমোনাই
কুরআন নাযিলের মাসে হিফজ বিভাগ অবিলম্বে খুলে দিন: পীর সাহেব চরমোনাই
কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হেফাজতের উদ্দেশ্য নয়ঃ আমীরে হেফাজত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর আমীর শায়খুল হাদীস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন, ‘কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য নয়। কেউ কেউ গুজব ছড়াচ্ছে, হেফাজতের উদ্দেশ্য অমুক দলকে ক্ষমতায় বসানো,নাউজুবিল্লাহ।’ আশাকরি,সরকার এ ধরনের গুজবে কান না দেবেন না।তাছাড়া জ্বালাও-পোড়াও সহ যেকোনো ধরনের সংঘাতকে হেফাজতে ইসলাম হারাম মনে করে বলেও জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ফেসবুকের মাধ্যমে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় হেফাজতে ইসলামের আমীর জুনায়েদ বাবুনগরী এসব কথা বলেছেন। বার্তায় সংঘর্ষের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে বাবুনগরী বলেন, গত ২৬ মার্চ জুমাবার কিছু দুর্ঘটনা হয়ে গেছে।অথচ ২৬ মার্চ হেফাজতে ইসলামের কোনো কর্মসূচি ছিল না। আমাদের কোনো কমান্ড ছিল না। আমি নিজে হাটহাজারী মাদরাসায় ছিলাম না, দূরে সফরে ছিলাম। এর আগে বায়তুল মোকাররমেও কিছু ‍মুসল্লি আর ক্যাডারের মাঝখানে কিছু অঘটন হয়েছে। ক্যাডাররা মুসল্লিদের মারধর করেছে বায়তুল মোকাররম মসজিদের ভেতরে।এরপর হাটহাজারীর ঘটনা হয়েছে, যার জন্য আমরা দুঃখিত।এর ধারাবাহিকতায় তিনি আরও বলেন, ‘আবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কিছু ঘটনা হয়েছে। মোট কথা হলো— এসব কোনো ঘটনায় হেফাজতে ইসলামের কোনো কর্মসূচি ছিল না।’ নরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে হেফাজতের কোনো কর্মসূচি ছিল না উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের সরকারপ্রধান মোদি আসা উপলক্ষে আমাদের হেফাজতে ইসলামের কোনো কর্মসূচি ছিল না। কিছু কিছু বক্তারা তাদের বক্তব্যে কিছু কথা বললেও মোদি আসার ব্যাপারে কিন্তু হেফাজতের কোনো কর্মসূচি ছিল না।’ হেফাজতে ইসলামের সর্বশেষ অবস্থান ব্যাখা করে বক্তব্যে বাবুনগরী বলেন,হেফাজত একটি শান্তিপূর্ণ, অরাজনৈতিক দল। সমস্ত মুসল্লি, ওলামায়ে-কেরাম হেফাজতের সদস্য। সমস্ত স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, ভার্সিটির ছাত্র-শিক্ষক হেফাজতের সদস্য। সবাইকে নিয়ে হেফাজত করতেছি। হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য আকিদা, ঈমান, দ্বীন, ইসলামকে রক্ষা করা। মুসলমানদের আকিদা, দ্বীন রক্ষা করা হেফাজতের উদ্দেশ্য।হেফাজতে ইসলাম প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে ২০১০ এ। গত ১১ বছরে কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না,অমুক পার্টির সঙ্গে হেফাজতের সম্পর্ক ছিল। কেউ ইনশল্লাহ প্রমাণ দিতে পারবে না। পরিষ্কার ভাষায় বলে আসতেছি— কাউকে ক্ষমতায় বসানো, কাউকে ক্ষমতা থেকে নামানো হেফাজত ইসলামের উদ্দেশ্য নয়। পরিষ্কার ভাষায় বলে আসতেছি— কোনো পার্টি বা দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য নয়। হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর জমিনে রসুলুল্লাহর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। কোনো পার্টি বা দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা নয়। এই হলো হেফাজতের অবস্থান। হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে ‍গুজব রটানোর অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘কিছু কুচক্রীমহল নানা ধরনের গুজব রটাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আমাদের অনুরোধ, আপনারা এই গুজবে কান দেবেন না। কেউ কেউ ‍গুঝব ছড়াচ্ছে যে হেফাজতের উদ্দেশ্য হলো অমুক অমুক দলকে ক্ষমতায় বসানো। নাউজুবিল্লাহ। এটা ডাহা মিথ্যা কথা, নির্জলা মিথ্যাচার। মাননীয় সরকারকে আমি বলব, আপনারা এসমস্ত গুজবে কান দেবেন না।’ হেফাজতের নেতাকর্মীদের হয়রানির অভিযোগ করে বাবুনগরী বলেন,প্রশাসন মাহে রমজানের মধ্যে আমাদের নেতাকর্মীদের, হক্কানি, ওলামা-কেরামকে, তৌহিদি জনতাকে হয়রানি করছে, গ্রেফতার করছে বেধড়কভাবে। মানুষ পাহাড়ে পাহাড়ে ঘুরছে গ্রেফতার-হয়রানির ভয়ে। ইফতার করতে এলে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। সেহেরি করতে এলে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। বশীরউল্লাহকে তারাবির নামাজ পড়ার সময় ধরে নিয়ে গেছে। কেমন হয়রানি, কেমন জুলুম নির্যাতন! এভাবে তো একটা দেশ চলতে পারে না।হাটহাজারী মাদরাসার আশপাশে এলাকাবাসী কেউ ঘরে নাই। অথচ তারা এই আন্দোলনে ছিলই না, তারা আমার এলাকাবাসী, আমি জানি। সমস্ত ঘর খালি। এভাবে যদি নির্দোষ মানুষ ও হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের, হক্কানি ওলামা-কেরামদের, তৌহিদী জনতাকে বেধড়ক ধরপাকড় করা হয়...। একদিকে মাহে রমজান, আবার লকডাউন। ইফতার করতে আসতে পারতেছে না। সে ইফতার কিভাবে করবে? রোজা কিভাবে রাখবে? সেহেরি কিভাবে খাবে? অবিলম্বে এই ধরপাকড়, গ্রেফতার, মিথ্যা মামলা, হয়রানি বন্ধ করুন। মিথ্যা মামলা দিয়ে অনেককে হয়রানি করা হচ্ছে, বন্ধ করুন। আল্লামা মামুনুল হক, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী,মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন রাজী,মুফতী ইলিয়াস হামিদীসহ গ্রেফতার হেফাজতের কয়েকজন নেতার নাম উল্লেখ করে তাদের মুক্তি দাবি করে বাবুনগরী বলেন, ‘যেসব ওলামা-কেরামসহ নির্দোষ মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে, নিঃশর্তে তাদের মুক্তি দিন। ২০১৩ সালের মামলায় আট-নয় বছর পর গ্রেফতার করা হয়েছে। এতদিন কোথায় ছিলেন আপনারা? ২০১৩ সালের মামলাগুলো সাজানো, ডাহা মিথ্যা। এসব মামলায় যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের মুক্তি দিন।’ হেফাজতে ইসলাম সংঘাত চায় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নৈরাজ্য, সন্ত্রাস, অশান্তি, জঙ্গিবাদ— এসব আমরা চাই না। ইসলাম সন্ত্রাসের ধর্ম নয়, শান্তির ধর্ম। হেফাজত শান্তিশৃঙ্খলা চায়, অশান্তি চায় না। বিশৃঙ্খলা চায় না। হেফাজত সংঘাতে যেতে চায় না।’ হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আমির জুনায়েদ বাবুনগরী বলেন, ‘আপনারা সবুর করুন। কোনো সংঘাতে যাবেন না। কোনো ভাঙচুর, জ্বালাও-পোড়াওয়ে যাবেন না। হেফাজতে ইসলাম ভাঙচুর, জ্বালাও-পোড়াওয়ে বিশ্বাস করে না। বরং হারাম মনে করে। জায়েজও মনে করে না। সবুর করুন আপনারা। বালা-মুছিবতে ধৈর্যধারণ করুন। খবরদার, কোনো জ্বালাও-পোড়াও, ভাঙচুর করবেন না। কোনো সংঘাতে যাবেন না। এটা আমার নসিহত হেফাজতের নেতাকর্মীদের কাছে। আল্লাহর কাছে দোয়া করেন বসে বসে।’ শ্রুতলিখন In'amul Hasan Faruqi ব্যক্তিগত সহকারী আমিরে হেফাজত
কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হেফাজতের উদ্দেশ্য নয়ঃ আমীরে হেফাজত
হেফাজতের নেতাদের বিরুদ্ধে ২৩ মামলা তদন্ত করা হবে: সিআইডি প্রধান
হেফাজতের নেতাদের বিরুদ্ধে ২৩ মামলা তদন্ত করা হবে: সিআইডি প্রধান

আপনার জন্য নির্বাচিত

  • কওমি মাদরাসাগুলোকে অতি দ্রুত খুলে দেওয়া হোক: মাওলানা আনাস মাদানী

    কওমি মাদরাসাগুলোকে অতি দ্রুত খুলে দেওয়া হোক: মাওলানা আনাস মাদানী

  • আমরা কোন সংঘাতে যেতে চাই না হেফাজত শান্তিশৃঙ্খলা চায়: আল্লামা বাবুনগরী

    আমরা কোন সংঘাতে যেতে চাই না হেফাজত শান্তিশৃঙ্খলা চায়: আল্লামা বাবুনগরী

  • কুরআন নাযিলের মাসে হিফজ বিভাগ অবিলম্বে খুলে দিন: পীর সাহেব চরমোনাই

    কুরআন নাযিলের মাসে হিফজ বিভাগ অবিলম্বে খুলে দিন: পীর সাহেব চরমোনাই

  • কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হেফাজতের উদ্দেশ্য নয়ঃ আমীরে হেফাজত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর আমীর শায়খুল হাদীস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন, ‘কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য নয়। কেউ কেউ গুজব ছড়াচ্ছে, হেফাজতের উদ্দেশ্য অমুক দলকে ক্ষমতায় বসানো,নাউজুবিল্লাহ।’ আশাকরি,সরকার এ ধরনের গুজবে কান না দেবেন না।তাছাড়া জ্বালাও-পোড়াও সহ যেকোনো ধরনের সংঘাতকে হেফাজতে ইসলাম হারাম মনে করে বলেও জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ফেসবুকের মাধ্যমে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় হেফাজতে ইসলামের আমীর জুনায়েদ বাবুনগরী এসব কথা বলেছেন। বার্তায় সংঘর্ষের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে বাবুনগরী বলেন, গত ২৬ মার্চ জুমাবার কিছু দুর্ঘটনা হয়ে গেছে।অথচ ২৬ মার্চ হেফাজতে ইসলামের কোনো কর্মসূচি ছিল না। আমাদের কোনো কমান্ড ছিল না। আমি নিজে হাটহাজারী মাদরাসায় ছিলাম না, দূরে সফরে ছিলাম। এর আগে বায়তুল মোকাররমেও কিছু ‍মুসল্লি আর ক্যাডারের মাঝখানে কিছু অঘটন হয়েছে। ক্যাডাররা মুসল্লিদের মারধর করেছে বায়তুল মোকাররম মসজিদের ভেতরে।এরপর হাটহাজারীর ঘটনা হয়েছে, যার জন্য আমরা দুঃখিত।এর ধারাবাহিকতায় তিনি আরও বলেন, ‘আবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কিছু ঘটনা হয়েছে। মোট কথা হলো— এসব কোনো ঘটনায় হেফাজতে ইসলামের কোনো কর্মসূচি ছিল না।’ নরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে হেফাজতের কোনো কর্মসূচি ছিল না উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের সরকারপ্রধান মোদি আসা উপলক্ষে আমাদের হেফাজতে ইসলামের কোনো কর্মসূচি ছিল না। কিছু কিছু বক্তারা তাদের বক্তব্যে কিছু কথা বললেও মোদি আসার ব্যাপারে কিন্তু হেফাজতের কোনো কর্মসূচি ছিল না।’ হেফাজতে ইসলামের সর্বশেষ অবস্থান ব্যাখা করে বক্তব্যে বাবুনগরী বলেন,হেফাজত একটি শান্তিপূর্ণ, অরাজনৈতিক দল। সমস্ত মুসল্লি, ওলামায়ে-কেরাম হেফাজতের সদস্য। সমস্ত স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, ভার্সিটির ছাত্র-শিক্ষক হেফাজতের সদস্য। সবাইকে নিয়ে হেফাজত করতেছি। হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য আকিদা, ঈমান, দ্বীন, ইসলামকে রক্ষা করা। মুসলমানদের আকিদা, দ্বীন রক্ষা করা হেফাজতের উদ্দেশ্য।হেফাজতে ইসলাম প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে ২০১০ এ। গত ১১ বছরে কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না,অমুক পার্টির সঙ্গে হেফাজতের সম্পর্ক ছিল। কেউ ইনশল্লাহ প্রমাণ দিতে পারবে না। পরিষ্কার ভাষায় বলে আসতেছি— কাউকে ক্ষমতায় বসানো, কাউকে ক্ষমতা থেকে নামানো হেফাজত ইসলামের উদ্দেশ্য নয়। পরিষ্কার ভাষায় বলে আসতেছি— কোনো পার্টি বা দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য নয়। হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর জমিনে রসুলুল্লাহর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। কোনো পার্টি বা দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা নয়। এই হলো হেফাজতের অবস্থান। হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে ‍গুজব রটানোর অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘কিছু কুচক্রীমহল নানা ধরনের গুজব রটাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আমাদের অনুরোধ, আপনারা এই গুজবে কান দেবেন না। কেউ কেউ ‍গুঝব ছড়াচ্ছে যে হেফাজতের উদ্দেশ্য হলো অমুক অমুক দলকে ক্ষমতায় বসানো। নাউজুবিল্লাহ। এটা ডাহা মিথ্যা কথা, নির্জলা মিথ্যাচার। মাননীয় সরকারকে আমি বলব, আপনারা এসমস্ত গুজবে কান দেবেন না।’ হেফাজতের নেতাকর্মীদের হয়রানির অভিযোগ করে বাবুনগরী বলেন,প্রশাসন মাহে রমজানের মধ্যে আমাদের নেতাকর্মীদের, হক্কানি, ওলামা-কেরামকে, তৌহিদি জনতাকে হয়রানি করছে, গ্রেফতার করছে বেধড়কভাবে। মানুষ পাহাড়ে পাহাড়ে ঘুরছে গ্রেফতার-হয়রানির ভয়ে। ইফতার করতে এলে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। সেহেরি করতে এলে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। বশীরউল্লাহকে তারাবির নামাজ পড়ার সময় ধরে নিয়ে গেছে। কেমন হয়রানি, কেমন জুলুম নির্যাতন! এভাবে তো একটা দেশ চলতে পারে না।হাটহাজারী মাদরাসার আশপাশে এলাকাবাসী কেউ ঘরে নাই। অথচ তারা এই আন্দোলনে ছিলই না, তারা আমার এলাকাবাসী, আমি জানি। সমস্ত ঘর খালি। এভাবে যদি নির্দোষ মানুষ ও হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের, হক্কানি ওলামা-কেরামদের, তৌহিদী জনতাকে বেধড়ক ধরপাকড় করা হয়...। একদিকে মাহে রমজান, আবার লকডাউন। ইফতার করতে আসতে পারতেছে না। সে ইফতার কিভাবে করবে? রোজা কিভাবে রাখবে? সেহেরি কিভাবে খাবে? অবিলম্বে এই ধরপাকড়, গ্রেফতার, মিথ্যা মামলা, হয়রানি বন্ধ করুন। মিথ্যা মামলা দিয়ে অনেককে হয়রানি করা হচ্ছে, বন্ধ করুন। আল্লামা মামুনুল হক, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী,মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন রাজী,মুফতী ইলিয়াস হামিদীসহ গ্রেফতার হেফাজতের কয়েকজন নেতার নাম উল্লেখ করে তাদের মুক্তি দাবি করে বাবুনগরী বলেন, ‘যেসব ওলামা-কেরামসহ নির্দোষ মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে, নিঃশর্তে তাদের মুক্তি দিন। ২০১৩ সালের মামলায় আট-নয় বছর পর গ্রেফতার করা হয়েছে। এতদিন কোথায় ছিলেন আপনারা? ২০১৩ সালের মামলাগুলো সাজানো, ডাহা মিথ্যা। এসব মামলায় যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের মুক্তি দিন।’ হেফাজতে ইসলাম সংঘাত চায় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নৈরাজ্য, সন্ত্রাস, অশান্তি, জঙ্গিবাদ— এসব আমরা চাই না। ইসলাম সন্ত্রাসের ধর্ম নয়, শান্তির ধর্ম। হেফাজত শান্তিশৃঙ্খলা চায়, অশান্তি চায় না। বিশৃঙ্খলা চায় না। হেফাজত সংঘাতে যেতে চায় না।’ হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আমির জুনায়েদ বাবুনগরী বলেন, ‘আপনারা সবুর করুন। কোনো সংঘাতে যাবেন না। কোনো ভাঙচুর, জ্বালাও-পোড়াওয়ে যাবেন না। হেফাজতে ইসলাম ভাঙচুর, জ্বালাও-পোড়াওয়ে বিশ্বাস করে না। বরং হারাম মনে করে। জায়েজও মনে করে না। সবুর করুন আপনারা। বালা-মুছিবতে ধৈর্যধারণ করুন। খবরদার, কোনো জ্বালাও-পোড়াও, ভাঙচুর করবেন না। কোনো সংঘাতে যাবেন না। এটা আমার নসিহত হেফাজতের নেতাকর্মীদের কাছে। আল্লাহর কাছে দোয়া করেন বসে বসে।’ শ্রুতলিখন In'amul Hasan Faruqi ব্যক্তিগত সহকারী আমিরে হেফাজত

    কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হেফাজতের উদ্দেশ্য নয়ঃ আমীরে হেফাজত

  • হেফাজতের নেতাদের বিরুদ্ধে ২৩ মামলা তদন্ত করা হবে: সিআইডি প্রধান

    হেফাজতের নেতাদের বিরুদ্ধে ২৩ মামলা তদন্ত করা হবে: সিআইডি প্রধান

  • স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে হেফাজত নেতাদের বৈঠক

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে হেফাজত নেতাদের বৈঠক

  • নেতাকর্মীদের ধৈর্য ধরতে বললেন বাবুনগরী

    নেতাকর্মীদের ধৈর্য ধরতে বললেন বাবুনগরী

আরও পড়ুন

দাড়ি থাকায় চাকরী প্রার্থীকে অযোগ্য ঘোষনা করলো আড়ং( ভিডিও)

দাড়ি থাকায় চাকরী প্রার্থীকে অযোগ্য ঘোষনা করলো আড়ং( ভিডিও)

সুনামগঞ্জে আবারও আসছে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক

সুনামগঞ্জে আবারও আসছে হেফাজত নেতা মাওলানা মামুনুল হক

মাওলানা জসিমের উপর হামলাকারীকে দ্রুত গ্রেফতার করুন: আল্লামা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী

মাওলানা জসিমের উপর হামলাকারীকে দ্রুত গ্রেফতার করুন: আল্লামা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী

সিসিটিভির ফুটেজ দেখে সোনারগাঁয়ে ২ হেফাজতকর্মী গ্রেফতার

সিসিটিভির ফুটেজ দেখে সোনারগাঁয়ে ২ হেফাজতকর্মী গ্রেফতার

সর্বশেষ খবর

কওমি মাদরাসাগুলোকে অতি দ্রুত খুলে দেওয়া হোক: মাওলানা আনাস মাদানী

কওমি মাদরাসাগুলোকে অতি দ্রুত খুলে দেওয়া হোক: মাওলানা আনাস মাদানী

আমরা কোন সংঘাতে যেতে চাই না হেফাজত শান্তিশৃঙ্খলা চায়: আল্লামা বাবুনগরী

আমরা কোন সংঘাতে যেতে চাই না হেফাজত শান্তিশৃঙ্খলা চায়: আল্লামা বাবুনগরী

কুরআন নাযিলের মাসে হিফজ বিভাগ অবিলম্বে খুলে দিন: পীর সাহেব চরমোনাই

কুরআন নাযিলের মাসে হিফজ বিভাগ অবিলম্বে খুলে দিন: পীর সাহেব চরমোনাই

কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হেফাজতের উদ্দেশ্য নয়ঃ আমীরে হেফাজত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর আমীর শায়খুল হাদীস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন, ‘কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য নয়। কেউ কেউ গুজব ছড়াচ্ছে, হেফাজতের উদ্দেশ্য অমুক দলকে ক্ষমতায় বসানো,নাউজুবিল্লাহ।’ আশাকরি,সরকার এ ধরনের গুজবে কান না দেবেন না।তাছাড়া জ্বালাও-পোড়াও সহ যেকোনো ধরনের সংঘাতকে হেফাজতে ইসলাম হারাম মনে করে বলেও জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ফেসবুকের মাধ্যমে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় হেফাজতে ইসলামের আমীর জুনায়েদ বাবুনগরী এসব কথা বলেছেন। বার্তায় সংঘর্ষের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে বাবুনগরী বলেন, গত ২৬ মার্চ জুমাবার কিছু দুর্ঘটনা হয়ে গেছে।অথচ ২৬ মার্চ হেফাজতে ইসলামের কোনো কর্মসূচি ছিল না। আমাদের কোনো কমান্ড ছিল না। আমি নিজে হাটহাজারী মাদরাসায় ছিলাম না, দূরে সফরে ছিলাম। এর আগে বায়তুল মোকাররমেও কিছু ‍মুসল্লি আর ক্যাডারের মাঝখানে কিছু অঘটন হয়েছে। ক্যাডাররা মুসল্লিদের মারধর করেছে বায়তুল মোকাররম মসজিদের ভেতরে।এরপর হাটহাজারীর ঘটনা হয়েছে, যার জন্য আমরা দুঃখিত।এর ধারাবাহিকতায় তিনি আরও বলেন, ‘আবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কিছু ঘটনা হয়েছে। মোট কথা হলো— এসব কোনো ঘটনায় হেফাজতে ইসলামের কোনো কর্মসূচি ছিল না।’ নরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে হেফাজতের কোনো কর্মসূচি ছিল না উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের সরকারপ্রধান মোদি আসা উপলক্ষে আমাদের হেফাজতে ইসলামের কোনো কর্মসূচি ছিল না। কিছু কিছু বক্তারা তাদের বক্তব্যে কিছু কথা বললেও মোদি আসার ব্যাপারে কিন্তু হেফাজতের কোনো কর্মসূচি ছিল না।’ হেফাজতে ইসলামের সর্বশেষ অবস্থান ব্যাখা করে বক্তব্যে বাবুনগরী বলেন,হেফাজত একটি শান্তিপূর্ণ, অরাজনৈতিক দল। সমস্ত মুসল্লি, ওলামায়ে-কেরাম হেফাজতের সদস্য। সমস্ত স্কুল, কলেজ, মাদরাসা, ভার্সিটির ছাত্র-শিক্ষক হেফাজতের সদস্য। সবাইকে নিয়ে হেফাজত করতেছি। হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য আকিদা, ঈমান, দ্বীন, ইসলামকে রক্ষা করা। মুসলমানদের আকিদা, দ্বীন রক্ষা করা হেফাজতের উদ্দেশ্য।হেফাজতে ইসলাম প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে ২০১০ এ। গত ১১ বছরে কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না,অমুক পার্টির সঙ্গে হেফাজতের সম্পর্ক ছিল। কেউ ইনশল্লাহ প্রমাণ দিতে পারবে না। পরিষ্কার ভাষায় বলে আসতেছি— কাউকে ক্ষমতায় বসানো, কাউকে ক্ষমতা থেকে নামানো হেফাজত ইসলামের উদ্দেশ্য নয়। পরিষ্কার ভাষায় বলে আসতেছি— কোনো পার্টি বা দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য নয়। হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর জমিনে রসুলুল্লাহর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। কোনো পার্টি বা দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা নয়। এই হলো হেফাজতের অবস্থান। হেফাজতে ইসলামের বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে ‍গুজব রটানোর অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘কিছু কুচক্রীমহল নানা ধরনের গুজব রটাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আমাদের অনুরোধ, আপনারা এই গুজবে কান দেবেন না। কেউ কেউ ‍গুঝব ছড়াচ্ছে যে হেফাজতের উদ্দেশ্য হলো অমুক অমুক দলকে ক্ষমতায় বসানো। নাউজুবিল্লাহ। এটা ডাহা মিথ্যা কথা, নির্জলা মিথ্যাচার। মাননীয় সরকারকে আমি বলব, আপনারা এসমস্ত গুজবে কান দেবেন না।’ হেফাজতের নেতাকর্মীদের হয়রানির অভিযোগ করে বাবুনগরী বলেন,প্রশাসন মাহে রমজানের মধ্যে আমাদের নেতাকর্মীদের, হক্কানি, ওলামা-কেরামকে, তৌহিদি জনতাকে হয়রানি করছে, গ্রেফতার করছে বেধড়কভাবে। মানুষ পাহাড়ে পাহাড়ে ঘুরছে গ্রেফতার-হয়রানির ভয়ে। ইফতার করতে এলে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। সেহেরি করতে এলে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। বশীরউল্লাহকে তারাবির নামাজ পড়ার সময় ধরে নিয়ে গেছে। কেমন হয়রানি, কেমন জুলুম নির্যাতন! এভাবে তো একটা দেশ চলতে পারে না।হাটহাজারী মাদরাসার আশপাশে এলাকাবাসী কেউ ঘরে নাই। অথচ তারা এই আন্দোলনে ছিলই না, তারা আমার এলাকাবাসী, আমি জানি। সমস্ত ঘর খালি। এভাবে যদি নির্দোষ মানুষ ও হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের, হক্কানি ওলামা-কেরামদের, তৌহিদী জনতাকে বেধড়ক ধরপাকড় করা হয়...। একদিকে মাহে রমজান, আবার লকডাউন। ইফতার করতে আসতে পারতেছে না। সে ইফতার কিভাবে করবে? রোজা কিভাবে রাখবে? সেহেরি কিভাবে খাবে? অবিলম্বে এই ধরপাকড়, গ্রেফতার, মিথ্যা মামলা, হয়রানি বন্ধ করুন। মিথ্যা মামলা দিয়ে অনেককে হয়রানি করা হচ্ছে, বন্ধ করুন। আল্লামা মামুনুল হক, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী,মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন রাজী,মুফতী ইলিয়াস হামিদীসহ গ্রেফতার হেফাজতের কয়েকজন নেতার নাম উল্লেখ করে তাদের মুক্তি দাবি করে বাবুনগরী বলেন, ‘যেসব ওলামা-কেরামসহ নির্দোষ মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে, নিঃশর্তে তাদের মুক্তি দিন। ২০১৩ সালের মামলায় আট-নয় বছর পর গ্রেফতার করা হয়েছে। এতদিন কোথায় ছিলেন আপনারা? ২০১৩ সালের মামলাগুলো সাজানো, ডাহা মিথ্যা। এসব মামলায় যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের মুক্তি দিন।’ হেফাজতে ইসলাম সংঘাত চায় না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘নৈরাজ্য, সন্ত্রাস, অশান্তি, জঙ্গিবাদ— এসব আমরা চাই না। ইসলাম সন্ত্রাসের ধর্ম নয়, শান্তির ধর্ম। হেফাজত শান্তিশৃঙ্খলা চায়, অশান্তি চায় না। বিশৃঙ্খলা চায় না। হেফাজত সংঘাতে যেতে চায় না।’ হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে আমির জুনায়েদ বাবুনগরী বলেন, ‘আপনারা সবুর করুন। কোনো সংঘাতে যাবেন না। কোনো ভাঙচুর, জ্বালাও-পোড়াওয়ে যাবেন না। হেফাজতে ইসলাম ভাঙচুর, জ্বালাও-পোড়াওয়ে বিশ্বাস করে না। বরং হারাম মনে করে। জায়েজও মনে করে না। সবুর করুন আপনারা। বালা-মুছিবতে ধৈর্যধারণ করুন। খবরদার, কোনো জ্বালাও-পোড়াও, ভাঙচুর করবেন না। কোনো সংঘাতে যাবেন না। এটা আমার নসিহত হেফাজতের নেতাকর্মীদের কাছে। আল্লাহর কাছে দোয়া করেন বসে বসে।’ শ্রুতলিখন In'amul Hasan Faruqi ব্যক্তিগত সহকারী আমিরে হেফাজত

কোনো দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন হেফাজতের উদ্দেশ্য নয়ঃ আমীরে হেফাজত

Islami journal is the Most Popular islamic Bangla Newspaper in Bangladesh. Our journey is to give some beautiful gifts to the country, nation and society. Our goal is to bring out the truth from a completely neutral place. I will speak in the language of news for you and yours. I will talk about the country and the nation. We want to be your trusted and reliable media.This online portal has started providing real time news updates from 21st November 2020 with maximum use of modern technology.

  © ২০২১ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ইসলামী জার্নাল .কম, একটি প্রাইভেট লিমিটেডের প্রতিষ্ঠান ঢাকা-১২০৫ news.islamijournal@gmail.com
  • আমাদের কথা
  • প্রাইভেসি পলিসি